হেমন্তর শীতের পর এবার শীতের শীতের পালা। পারদ নামতে শুরু করলো সর্বনিম্নের দিকে। কুয়াশার চাদরে ঢাকা দিগন্ত মিটিমিটিয়ে তাকাচ্ছে সূয্যি মামার দিকে। কনকনে এই শীতের প্রভাতে হারিয়ে যায় মন এক স্বপ্নের জগতে। যেখানে ছনের ছাউনি দেওয়া একচালা ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে চা পূর্ণ মাটির পেয়ালায় চুমু দেবো প্রিয়জনদের সাথে।
প্রিয় পাঠক, 'শিশু দিবস' সংখ্যার পর আবারো হাজির হলাম "সাহিত্য নয়ন"- এর নবম সংখ্যা নিয়ে আপনাদের ভালোবাসার টানে। কর্মব্যস্ততাই কর্ম পিপাসু মানুষের প্রথম প্রত্যাশা। কর্মব্যস্ততা মানবজীবনকে করে তুলে বৈচিত্র্যময় ও সুন্দর। আর এই ব্যস্ততায় সময়ের অভাবে বিলম্বিত হলো এবারের সংখ্যা প্রকাশে। এবারের সংখ্যায়ও কলমের কালি দিয়ে মিলন হলো এপার বাংলা ও ওপার বাংলার কবি-লেখকদের সাথে ত্রিপুরার কবি-লেখকদের। কবি-লেখকদের অসাধারণ সৃষ্টি সংখ্যাটিকে অনন্য মাত্রা দান করেছে। প্রচ্ছদ শিল্পী ভাস্কর মজুমদার একটি অসাধারণ প্রচ্ছদ এঁকে সংখ্যাটিকে পূর্ণতা দান করেছেন। সাহিত্যকর্মী, সাহিত্য ব্যক্তি, সাহিত্য প্রেমী এবং সর্বপরী পাঠকরা এর মুল্যায়ণ করবেন এবং অবশ্যই মন্তব্যের ঘরে মন্তব্য করে আমাদেরকে পথ প্রদর্শন করিয়ে দেবেন এই আশা রাখছি।
অনেক বকবক করলাম। আর বেশি কিছু বলছিনা। আগামী সংখ্যায় না বলা কথাগুলো বলে ধন্য হবো আপনাদের ভালোবাসায়।
ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধাসহ-----
রাজেশ ভট্টাচার্য্য
সম্পাদক, সাহিত্য নয়ন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন