প্রাপ্তি(শুভেচ্ছা বার্তা)
প্রথম সংখ্যা প্রকাশের পর
হেমন্ত দেবনাথ লিখেছেন----
এখনি পত্রিকা দেখতে পেয়েছি। সম্পাদকের এই প্রয়াসকে অভিনন্দন। এটি হবে একটা দর্পণ, যা সমাজ থেকে গ্লানি দূরীকরণের সহায়ক । এর সাফল্য অবশ্যম্ভাবী।
মধুমঙ্গল সিনহা লিখেছেন-----
খুব ভালো লাগলো।আসুন সবাই মিলে এগিয়ে চলি।অসংখ্য ধন্যবাদ....
দ্বিতীয় সংখ্যা প্রকাশের পর
কিশোর কুমার ভট্টাচার্য লিখেছেন-----
উদ্যোক্তা ব্যক্তিত্ব ও প্রকাশক- সম্পাদক সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি৷ এপ্রয়াস আগামীর দিকে এগিয়ে চলুক৷ এউদ্যোগের জন্যপ্রয়োজনীয় অর্থের যোগান কিভাবে হচ্ছে৷ এব্যাপারে আমাদের কিছু করণীয় থাকলে বলবেন৷
তৃতীয় সংখ্যা প্রকাশের পর
বাংলাদেশ থেকে সাগর পাল লিখেছেন-----
সাহিত্য নয়ন একদিন সমাজকে সঠিক পথ দেখাবে আমার বিশ্বাস। পত্রিকার সম্পাদককে এই উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য সাধুবাদ জানাই। সার্থক হোক এই প্রচেষ্টা।
চতুর্থতম সংখ্যা প্রকাশের পর
পশ্চিমবঙ্গ থেকে লিখেছেন কবি অমল কুমার মাজি -----
সু-প্রভাত ! একরাশ অনিশ্চয়তার বোঝা মাথায় নিয়েই শুরু হ'চ্ছে প্রতিটি সকাল !তবু আমরা সাহিত্য নয়ন পরিবার দিশা খুঁজব এক সুস্থ সংস্কৃতির।আমরা কবিতা লিখব,-গান গাইব। সুখের গান তো অনেক হ'য়েছে,এখন না হয় দুঃখের গানই গাইব,দুঃখের কবিতাই লিখব।যতদিন স্পন্দন থাকবে দেহে ততদিন থামব না আমরা।এই মাত্র প'ড়ে ফেললাম পত্রিকা। খুব সুন্দর সাজানো অলঙ্করণ ! সব লেখার সুর যেন একটি তারেই বাঁধা।কিছু সংশয়,কিছু প্রতিশ্রুতি,-"যদি ফিরে আসি,সূর্য হ'ব আমি,দগ্ধ ক'রে পুরাতনের কালিমা নব সোনালীর অবনী গ'ড়ব ! "সংশয় "আছে।"যদি"আছে কিন্তু দৃঢ় প্রত্যয়ও তো আছে। "ধরিত্রী মাতার ললাটে চিন্তার ভাঁজ দেখেছেন কবি হেমন্ত দেবনাথ!ঠিকই! কবি কিশোর কুমার ভট্টাচার্য্য নীলযমুনার জলকে কালো পঙ্কিল দেখেছেন কিন্তু 'বিশুদ্ধতায় ফেরার আর্তি'আশা জাগায়!সম্পাদকীয়তে সকলকে সাথে নিয়ে চলার ঐক্যতান রণিত হ'য়েছে,-'আমরা সবাই মিলে ছোট্ট তরী খানি ভাসিয়ে দিয়েছি সাহিত্যের মহাসমুদ্রের দিকে।' অনবদ্য অভিব্যক্তি, 'মহাসমুদ্রই' তো !এমন একনিষ্ঠ কর্ণধার যখন আছেন তখন তরী আমাদের চ'লবেই !সাথে আছি।ভগ্ন হৃদয়। ক্ষুদ্র সামর্থ।তবু আছি পাশে।অনেক অনেক শুভকামনা সম্পাদক এবং অবশ্যই সমস্ত'কুশীলব'দের জন্য।
পঞ্চম সংখ্যা প্রকাশের পর
অভিজিৎ চৌধুরী লিখেছেন-------
এক অসাধারণ উদ্যোগ। আমি সাহিত্য নয়ন সাহিত্য পত্রিকার উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি।
ষষ্ঠতম সংখ্যা প্রকাশের পর
বর্ধমান থেকে অমল কুমার মাজি লিখেছেন ----
অনেক অভিনন্দন।পত্রিকা পেলাম।এবং অত্যন্ত আনন্দিত হ'লাম।সময় নিয়েই প'ড়ব।অনেক নিষ্ঠা ও পরিশ্রমের ফসল।তাই নিষ্ঠার সঙ্গেই প'ড়তে হবে। "ব্যর্থ চিঠি" প'ড়ে ফেললাম,কিন্তু এই সাতসকালে না প'ড়লেইভাল ক'রতাম বোধ হয়!সকাল বেলায় কাঁদতে হ'ত না এমন ক'রে! অনেক অনেক ভালোবাসা।
সপ্তম সংখ্যা প্রকাশের পর
হেমন্ত দেবনাথ লিখেছেন-----
" সাহিত্য নয়ন" সমস্ত প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও আত্মপ্রকাশ করতে পেরেছে, তার জন্য সন্তোষ ব্যক্ত করছি। এজন্যে প্রচ্ছদ- শিল্পী, অক্ষরবিন্যাকারী, কবি-লেখক, মুদ্রণকারী, প্রকাশক, সম্পাদক,সত্বাধিকারী, পরামর্শদাতা--- এককথায় যে যেভাবে দূর বা অদূর থেকে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছেন, তাঁদের সবাইকে বিনম্র শ্রদ্ধা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সত্যি এ-রকম একটা উদ্যোগ বজায় রাখা চারটে খানা কথা নয়।
বিষয়- নির্বাচন অভিনন্দনযোগ্য। প্রত্যেকের লেখার মধ্যে একটা ভিন্নস্বাদের বৈচিত্র্য রয়েছে। শব্দচয়নও সাবলীল হয়েছে।
আমি এই সাহিত্য-পত্রিকার উৎকর্ষতা কামনা করি।
শুভ কামনায়-----
হেমন্ত দেবনাথ।
দিনাঙ্কঃ-29/10/2020.
অষ্টমতম সংখ্যা প্রকাশের পর
দেবিকা ভট্টাচার্য লিখেছেন-----
খুব সুন্দর হয়েছে। প্রতিটি লেখা অসাধারণ। অনেক অনেক শুভকামনা রইল। সাহিত্য নয়ন সাহিত্য পত্রিকা রামধনুর রং এর মত আরো রঙিন হয়ে উঠুক।
নবমতম সংখ্যা প্রকাশের পর
চন্দ্রলাল নাথ লিখেছেন----
I personally congrats to Shittya Nayan as it has been raises a great
scoops to the new & old writer of North Tripura (as well as Tripura) in the
Literacy field. --- I convey my heart fail gratitude to the organizing
body's all members art.
দশমতম সংখ্যা প্রকাশের পর
চন্দ্র লাল নাথ লিখেছেন -----
"Sahitya nayan" is an excellent attempts to focus the articles of different
writers. I cordially congrats to the Aditor & the all executive members of
the committee for theirs hard labour. I wish every success the E-paper of
the Sahitya Nayan.
হেমন্ত দেবনাথ লিখেছেন-----
সম্পাদকীয় সুষমামন্ডিত হয়েছে। এছাড়া বাকি লেখাগুলো স্ব স্ব বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল। সর্বোপরি, স্বল্প আয়োজন হলেও গভীরতার স্পর্শে কোনো অংশেই কম নয়। আমি অনলাইন সাহিত্যপত্র"সাহিত্য নয়ন"-এর সার্বিক সমৃদ্ধি কামনা করি।
ধন্যবাদান্তে---
হেমন্ত দেবনাথ।
একাদশতম সংখ্যা প্রকাশের পর
অমল কুমার মাজি লিখেছেন----
সাহিত্য নয়নের অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক এবং মূল্যবান একুশে ফেব্রুয়ারির একাদশ সংখ্যাটি পেলাম।অনেক অনেক অভিনন্দন সম্পাদক তথা কুশীলবদের।যাঁরা প্রত্যেকে মূল্যবান লেখা দিয়ে "সাহিত্য নয়নের"পাতা সমৃদ্ধ ক'রেছেন।তরুণ সম্পাদকের এই ঐকান্তিক প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ না জানালে সত্যের অপলাপ হয়।চরৈবেতি।
দ্বাদশতম সংখ্যা প্রকাশের পর
হেমন্ত দেবনাথ লিখেছেন------
সদ্যপ্রকাশিত " সাহিত্য নয়ন"-এর 'বসন্ত সংখ্যা' টি পাঠ করে বড়োই প্রীত হলাম। অনবদ্য ও স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যে উদ্ভসিত প্রতিটি লেখা। মনটাতে দাগ কেটে যায় লেখাগুলো। একটি পড়ার পরই আরেকটি পড়ার ইচ্ছে আমার জেগেছিল এবং এটা হয়েছিল স্বতঃস্ফূর্তভাবেই। সবশেষে বলি, সম্পাদকীয়টা হয়েছিল খুবই সময়োচিত ও প্রাসঙ্গিক , মাধুর্যপূর্ণ ।
কবিতার সাথে দু' একটি আর্টিকেল/ স্বল্প কলেবরযুক্ত নিবন্ধ বা ছোটগল্প থাকলে সাহিত্যপত্রিকাটি আরোও বৈচিত্র্যে ভরপুর হয়ে উঠতো।
অবশ্য তার মানে এ নয় যে এখানে কোনো কিছুর খামতি ঘটেছে। বরং লেখাগুলো যেন হয়েছে বসন্তের রঙের নেশায় এক মায়াবী স্বপ্ন নিকেতন।
আমি " সাহিত্য নয়ন"-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
ধন্যবাদান্তে----
হেমন্ত দেবনাথ।
দিনাঙ্ক:-29/03/2021.
গৌরী দেবনাথ লিখেছেন----
সাহিত্য নয়নের প্রতিটি লেখা যেমন রসপূর্ণ হয়েছে, তেমনি মাধুর্যপূর্ণ হয়েছে। এই জন্য সাহিত্য নয়নের সম্পাদককেও ধন্যবাদ জানাই। আমি সাহিত্য নয়নের অগ্রগতি কামনা করি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন