যখন লিখতে বসলাম তখন বৃষ্টির সুন্দর শব্দ ভেসে এলো, সঙ্গে নিয়ে এলো জানালা দিয়ে হালকা মিষ্টি বাতাস। এই করোনা মৌসুমে মন খারাপের সময়ে বৃষ্টির মধুর শব্দ মনটাকে কিছুটা শান্ত করে দিল। কী লিখবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। এমন সময় চোখের সামনে ভেসে উঠলো এই প্রিয় মুখগুলো, যাদের লেখায় সমৃদ্ধ হচ্ছে সাহিত্য নয়ন, পূর্ণতা পাচ্ছে তার প্রতিটি সংখ্যা। যাইহোক সাহিত্য নয়ন আবার ফিরলো চতুর্থতম সংখ্যা নিয়ে। সবাই সাথে আছেন তাই আবার লেখনি ধরলাম, এভাবেই পাশে থাকবেন এই আশা রেখে। এখানে সাহিত্য নয়ন একটা পরিবার। এবারের সংখ্যায়ও নতুন সদস্যকে আমরা আপন করে নিয়েছি আমাদের পরিবারে। আমরা সবাই মিলে আমাদের ছোট্ট তরীখানি ভাসিয়ে দিয়েছি সাহিত্যের মহা সমুদ্রের দিকে। বেশি কথা বলতে মন করছে না । আমাদের বাসগ্রহে মারণ রোগে প্রিয়জনকে হারানো এবং তার ভয়ে চারদিকে ভেসে যাওয়ার চিৎকার যেন কানে আসে । এর মধ্যে কাব্য নিয়ে চর্চা করা খুব কঠিন । তাই এবারের সংখ্যার যাবতীয় ত্রুটি ও পত্রিকাকে ভালোভাবে না সাজাতে পারার দায় আমি মাথা পেতে নিচ্ছি। প্রচ্ছদ শিল্পী কবিতা সরকার এবং যাদের লেখায় এবারের সংখ্যা প্রকাশিত হওয়ার যোগ্যতা পেয়েছে সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আমাদের সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ, আপনারা সবাই লেখা পড়বেন মতামত দেবেন মন খুলে। এবার তাহলে এইটুকু থাক। আবার দেখা হবে কিছু কথা ও কিছু বক্তব্য নিয়ে পরের মাসের সংখ্যায়।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা-সহ--- রাজেশ ভট্টাচার্য্য সম্পাদক, সাহিত্য নয়ন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন